সোভিয়েতের দেওয়া সেই ১২টি ভয়ংকর মিগ-২১ ফাইটার বিমান
ছবিটি অনেক রেয়ার একটি ছবি, ছবিটিতে রয়েছেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর মিগ-২১ যুদ্ধবিমানের সাথে বাংলাদেশী বৈমানিকেরা।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে ১২ টি মিগ-২১ ফাইটার বিমান ছিল।মুক্তিযুদ্ধের পর তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে ১২ টি মিগ-২১ উপহার দেয়।এটি সেই সময়ের সেরা ফাইটার ইন্টারসেপ্টর বিমান ছিল।
এই বিমানগুলো দিয়ে ভারতীয় বিমান বাহিনী ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী বিমান বাহিনীকে বেশ নাকানিচুবানি খাইয়েছিল। এর শক্তিশালী ইঞ্জিন বিমানকে ম্যাক-২.১ স্পিডে ছুটতে সাহায্য করতো।এই বিমানকে বলা হয় পাইলটের বিমান। দক্ষ পাইলটের হাতে পড়লে এই বিমানের মত ভয়ানক অস্ত্র আর নেই।
ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় এই বিমান আমেরিকান পাইলটদের ঘুম হারাম করে দিয়েছিল। ন্যাটো মজা করে এর কোড নেইম দিয়েছিল "ফিসবেড" বা মাছের বিছানা।এই মাছের বিছানাই মার্কিনীদের বাঁদরনাচ নাচিয়ে ছেড়েছিলো।
এর মেইনটেইনেন্স সবচেয়ে সস্তা।এই বিমান রাখার জন্য আলাদা কোন হ্যাঙ্গারের দরকার হয় না।২ ইঞ্চি পুরু বালি,ধুলা,বরফ এই বিমানের জন্য কিছুই না।
আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ এখনো অনেক দেশ এই বিমান ব্যবহার করছে।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ১৯৯০ সালে বিমানগুলো অবসরে পাঠিয়ে দেয়।বর্তমানে এ গুলো বাংলাদেশ বিমান যাদু ঘরে সংরক্ষিত আছে।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে ১২ টি মিগ-২১ ফাইটার বিমান ছিল।মুক্তিযুদ্ধের পর তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে ১২ টি মিগ-২১ উপহার দেয়।এটি সেই সময়ের সেরা ফাইটার ইন্টারসেপ্টর বিমান ছিল।
এই বিমানগুলো দিয়ে ভারতীয় বিমান বাহিনী ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী বিমান বাহিনীকে বেশ নাকানিচুবানি খাইয়েছিল। এর শক্তিশালী ইঞ্জিন বিমানকে ম্যাক-২.১ স্পিডে ছুটতে সাহায্য করতো।এই বিমানকে বলা হয় পাইলটের বিমান। দক্ষ পাইলটের হাতে পড়লে এই বিমানের মত ভয়ানক অস্ত্র আর নেই।
ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় এই বিমান আমেরিকান পাইলটদের ঘুম হারাম করে দিয়েছিল। ন্যাটো মজা করে এর কোড নেইম দিয়েছিল "ফিসবেড" বা মাছের বিছানা।এই মাছের বিছানাই মার্কিনীদের বাঁদরনাচ নাচিয়ে ছেড়েছিলো।
এর মেইনটেইনেন্স সবচেয়ে সস্তা।এই বিমান রাখার জন্য আলাদা কোন হ্যাঙ্গারের দরকার হয় না।২ ইঞ্চি পুরু বালি,ধুলা,বরফ এই বিমানের জন্য কিছুই না।
আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ এখনো অনেক দেশ এই বিমান ব্যবহার করছে।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ১৯৯০ সালে বিমানগুলো অবসরে পাঠিয়ে দেয়।বর্তমানে এ গুলো বাংলাদেশ বিমান যাদু ঘরে সংরক্ষিত আছে।