এডলফ হিটলার সম্পর্কে কিছু অবাক করা চমকপ্রদ তথ্য।!

এডলফ হিটলারের জীবনী
এডলফ হিটলার
১. হিটলারের নাম কিন্তু প্রথমে ছিল Adlof Shicklgruber। তবে তার বাবা ১৮৭৭ সালে তার ছেলের নামের শেষ অংশ পরিবর্তন করে এডলফ হিটলার রাখেন।

২. হিটলার ১৯৩৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন।

৩. হিটলারের প্রথম ভালোবাসা ছিল একজন ইহুদী তরুণী। কিন্তু সাহসের অভাবে হিটলার তার ভালোবাসার কথা সেই তরুণীকে জানাতেই পারেন নি!

৪. হিটলার Chronic flatulence এ আক্রান্ত ছিলেন। এর থেকে প্রতিকার পেতে তিনি ২৮ ধরণের ওষুধ সেবন করতেন।

৫. হিটলারই প্রথম ধূমপান-বিরোধী প্রচারণা শুরু করেন।

৬. ব্রিটেন ও জার্মানির সম্পর্ক অতীতে কখনোই তেমন ভালো ছিল না। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে একজন ব্রিটিশ সেনা একজন জার্মানের প্রাণ বাঁচিয়েছিল। আর সে জার্মানটি ছিলেন এডলফ হিটলার!

৭. হিটলার ইংল্যান্ডে লিভারপুলে তার ভাগ্নের বাড়ির উপর বোমা বর্ষণ করেন। কেন জানেন? যাতে তার ভাগ্নে তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে আমেরিকান সেনাবাহিনী যোগ দেয় ও তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।

৮. আমেরিকার সাথে শত্রুতা থাকা সত্ত্বেও হিটলারের অনুপ্রেরণা ছিলেন হেনরি ফোর্ড। আমেরিকার এ ব্যক্তি ছিলেন বিখ্যাত ফোর্ড গাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা। হিটলারের ডেস্কের পেছনে ফোর্ডের একটা পোট্রেট ছিল।

৯. হিটলার ছিলেন ডিজনি নির্মিত কার্টুনের বিশাল ভক্ত!

১০. মাত্র চার বছর বয়সে হিটলারকে পানিতে ডুবে যাবার হাত থেকে বাঁচিয়েছিলেন এক পাদ্রী।

১১. জার্মানিতে সেসময় একজন ইহুদী বংশোদ্ভূত চিকিৎসক ছিলেন, যিনি হিটলারের পরিবারের কাছ থেকে চিকিৎসার জন্য অর্থ নেন নি। কারণ হিটলারের পরিবার সেসময় আর্থিক অনটনে ছিল। পরে ইহুদীদের প্রতি চরম অত্যাচার চালালেও হিটলার সে চিকিৎসককে রক্ষা করেন। তিনি এ ব্যক্তিকে ডাকতেন ‘মহান ইহুদী’।

১২. ইহুদীদের নির্যাতন করে মারার জন্য হিটলারর নাৎসি বাহিনী তৈরি করেছিল কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প। তবে অদ্ভুত বিষয় হচ্ছে, হিটলার তার জীবনে কখনোই এসব কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প নিজের চোখে দেখেনই নি!

১৩. হিটলার নিজে ছিলেন নিরামিষভোজী ও প্রাণী হত্যাকে নিষিদ্ধ করে আইন প্রণয়ন করেছিলেন।
Powered by Blogger.