সামরিকভাবে শক্তিশালী মুসলিম দেশগুলো।
বর্তমান উত্তপ্ত বিশ্বে সামরিক শক্তি
বৃদ্বির বিকল্প নাই। ধনী কিংবা দরিদ্র সকলের জন্য কথাটি প্রযোজ্য। আর্থিক ও
সামরিক দূর্বল দেশগুলো সব সময় শকুনের দৃষ্টির মধ্যে থাকে। সূযোগ পেলে ছোঁ
মেরে সর্বনাশ ঘটাবে । ইরাক - ইরান আত্নঘাতী যুদ্বের পর মুসলিম শাসকদের টনক
নড়ে । কারা এ যুদ্বের ইন্ধন যুগিয়েছিল সেটা কারো অজানা নয় । অবশ্য সে
যুদ্বে সাদ্দাম হোসেনকে সিআইএ প্রলুব্দ করেছিল এবং শেষতক সিআইএ সাদ্দাম
হোসেনকে ফাঁসির দড়িতে ঝুলাতে কার্পন্য করেনি । সাদ্দামের পতনের পর সিরিজ
আকারে বেশ কয়েকটি মুসলিম দেশ আগ্রাসনের শিকার হয়। অর্থাৎ অতীত অভিজ্ঞতা
কাজে লাগিয়ে বেশ কয়েকটি মুসলিম দেশ প্রতিরক্ষা খাতকে শক্তিশালী করে তুলছে।
সামরিক শক্তি বলতে শুধুমাত্র অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র নয়। তার পাশাপাশি
সৈন্যের শৃঙ্খলা, মনোবল এবং যুদ্ব সক্ষমতা হচ্ছে প্রধান শর্ত। এরমধ্যে
মুসলিম কোন দেশ সামরিক ক্ষেত্রে শক্তিশালী তা পর্যালোচনা করছি।
সৌদী
আরব, তুরস্ক, মিশর, ইরান, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান, নাইজেরিয়া,
ইরাক ও সিরিয়া সামরিক ক্ষেত্রে অনেক শক্তিশালী। এরমধ্যে ইরাক, সিরিয়া ও
নাইজেরিয়া অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারনে দূর্বল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।
➤সৌদীঃ সৌদী আরব হচ্ছে বিশ্বের একমাত্র দেশ যারা অস্ত্র আমদানীতে সর্বোচ্চ অর্থ ব্যয় করে থাকে। দেশটিতে এমন কিছু অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র রয়েছে যেগুলো মার্কিন সেনাবাহিনীতেও প্রচলন হয়নি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, এসব অস্ত্রশস্ত্র পরিচালনা ও দিক নির্দেশনার কাজে নিয়োজিত রয়েছে পশ্চিমা সামরিক বিশেষজ্ঞরা। মূলত: সৌদী সেনাদের নৈতিক মনোবল এখনো গড়ে উঠেনি। ইরাক কর্তৃক কুয়েত দখলের সময় সৌদী আরবের খাবসি দখল এবং পরবর্তী ঘটনা কিংবা ইয়েমেন যুদ্বে সৌদী সেনাদের ব্যর্থতা এর সুস্পষ্ট প্রমান। সুতরাং অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র থাকলেও যুদ্ব ক্ষমতার ঘাটতি রয়েছে সৌদী সেনাদের। বিভিন্ন দেশের বিপূল সংখ্যক সামরিক উপদেষ্টা রয়েছে সৌদী প্রতিরক্ষা বাহিনীতে।
➤তুরস্ক : সামরিক শক্তিতে বিশ্বে তুরস্কেকে ৮ম স্থানে রাখা হয়েছে। মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে তুরস্ক শক্তিশালী বলে সার্টিফিকেট দিয়েছে পশ্চিমারা। এরসাথে আমি দ্বিমত পোষন করছি। তুরস্ক সাজোঁয়া যান, কামান, হালকা ট্যাঙ্ক ও ড্রোনসহ কয়েক প্রকারের অস্ত্রশস্ত্র নির্মান করে থাকে। কিন্তু শক্তিশালী নৌ শক্তি এবং আকাশ যুদ্বে এখনো স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারেনি। এছাড়া সাম্প্রতিক ঘটনায় তুরস্কের প্রতিরক্ষা সামর্থ অনেকটা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।
➤মিশর : মিশরের সশস্ত্র বাহিনী বেশ শক্তিশালী ছিল। পশ্চিমা অস্ত্রশস্ত্রের উপর নির্ভরশীল প্রতিরক্ষা খাত। এক সময়ের শক্তিশালী প্রতিপক্ষ ইসরাইলের সাথে ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির সুবাদে পরিস্থিতি পাল্টে গেছে। অর্থাৎ মিশরের সাথে ইসরাইলের যুদ্বের কোন সম্ভাবনা নাই। মিশরের প্রতিরক্ষা শিল্প ট্যাঙ্কসহ মাঝারি আকারের অস্ত্রশস্ত্র নির্মাণ করে থাকে। যুদ্বের ঝুঁকি না থাকায় প্রতিরক্ষা বাহিনী পরিচালিত হচ্ছে ঢিমেতালে।
➤মালয়েশিয়া_ও_ইন্দোনেশিয়া :এশিয়ার শান্তিপূর্ণ দেশ মালয়েশিয়া ইন্দোনেশিয়া। প্রতিবেশীদের সাথে শান্তি ও সৌহাদ্যপূর্ণ অবস্থানে বিশ্বাসী। প্রতিরক্ষা শিল্পে দেশ দু’টির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। সেনা,নৌ ও বিমান বাহিনীও যথেষ্ট শক্তিশালী। হালকা অস্ত্রশস্ত্র ও নৌযান তৈরী করে থাকে। তবে ভারী অস্ত্রশস্ত্র বিশেষ করে যুদ্ব বিমান, ক্ষেপনাস্ত্র ও যুদ্ব জাহাজ বাইরের দেশ থেকে সংগ্রহ করে থাকে। এক কথায় সামরিক বিচারে উভয় দেশকে মাঝারি শক্তি হিসেবে বলা যায়।
➤পাকিস্তান :মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র পারমানবিক শক্তিধর দেশ। ক্ষেপনাস্ত্র প্রযুক্তিতেও অগ্রগামী। সামরিক ক্ষেত্রে প্রতিবেশী ভারতের চাইতে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। যুদ্ব জাহাজ, সাবমেরিন ও অত্যাধুনিক যুদ্ব বিমানের প্রচুর ঘাটতি লক্ষনীয়। ভারতের সাথে সামরিক শক্তির গড় অনুপাত হচ্ছে ৬৫%৩৫ । সামরিক ড্রোন নির্মাণ কিংবা মহাকাশ প্রতিরক্ষায় ভারতের তূলনায় পাকিস্তান পিছিয়ে আছে। অপরদিকে দেশটির সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্বে বিরামহীন যুদ্ব পরিচালনার কারনে বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে প্রচুর ঘাটতি রয়েছে। পাকিস্তান অস্ত্রশস্ত্রের ৮০% চীন থেকে আমদানী করা হয়। এক সময় আমেরিকাসহ পশ্চিমাদেশ থেকে বিপূল অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে পাকিস্তান। পরবর্তীতে আঞ্চলিক ইস্যু নিয়ে এসব দেশের সাথে সম্পর্ক শীতল হওয়ায় এখন চীনই প্রধান ভরসা। তবে রাশিয়ার সাথে সম্পর্কন্নোয়নের মাধ্যমে কিছু সমরাস্ত্র ক্রয়ের তদবির করছে পাকিস্তান।
➤ইরান : ইরানের উপর দীর্ঘ তিন দশকের পশ্চিমা অবরোধ এবং একই সময় ইরাকের চাপিয়ে দেয়া যুদ্বে ইরানকে সামরিক ক্ষেত্রে সাবলম্বী করে তুলতে সাহায্য করে। ইরান ভাল করে জানে যে, বিপদের সময় কারো সাহায্য না চেয়ে বরং নিজ দেশেই প্রতিরক্ষা শিল্পকে বেগবান করাই উত্তম। তারই ধারাবাহিকতায় গত তিন দশকে ইরান সামরিক শিল্পে উল্লেখযোগ্য উন্নতি সাধন করেছে। অত্যাধুনিক ট্যাঙ্ক, ভারী সাঁজোয়া যান, ক্ষেপনাস্ত্র, যুদ্ব বিমান, ড্রোন, হেলিকপ্টার গানশিপ, যুদ্ব জাহাজ, বিভিন্ন মডেলের সাব মেরিন, অসংখ্য গানবোর্ট, গোয়েন্দা উপকরনসহ যুদ্বাস্ত্র নির্মাণ করছে। এক কথায় ইরান এখন মধ্যপ্রাচ্যের একক বৃহৎ শক্তি। সম্প্রতি রাশিয়া থেকে এস-৩০০ ক্ষেপনাস্ত্র সংগ্রহের মাধ্যমে দেশের আকাশ শত্রুমুক্ত করেছে ইরান। সব মিলিয়ে মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র ইরানই প্রতিরক্ষা শিল্পে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পথে রয়েছে। দেশটির রয়েছে একটি সূ-শৃঙ্খল প্রতিরক্ষা বাহিনী। প্রতিপক্ষের বেশ কয়েকটি সামরিক ড্রোন ভূপাতিত কিংবা ইলেকট্রনিক্স জ্যাম সৃষ্টির মাধ্যমে ভূমিতে নামিয়ে আনা একমাত্র ইরানের পক্ষেই সম্ভব হয়েছে। আগামী পাঁচ বছরে ইরান সামরিক শক্তিতে পশ্চিমা অনেক দেশকে পিছনে ফেলবে বলে আমার বিশ্বাস। তাই বিভিন্ন বিষয় বিচার বিশ্লেষন করে মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে ইরানই সামরিক শক্তিতে শ্রেষ্ঠ বলে আমি মনে করি।
@interNtime.
➤সৌদীঃ সৌদী আরব হচ্ছে বিশ্বের একমাত্র দেশ যারা অস্ত্র আমদানীতে সর্বোচ্চ অর্থ ব্যয় করে থাকে। দেশটিতে এমন কিছু অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র রয়েছে যেগুলো মার্কিন সেনাবাহিনীতেও প্রচলন হয়নি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, এসব অস্ত্রশস্ত্র পরিচালনা ও দিক নির্দেশনার কাজে নিয়োজিত রয়েছে পশ্চিমা সামরিক বিশেষজ্ঞরা। মূলত: সৌদী সেনাদের নৈতিক মনোবল এখনো গড়ে উঠেনি। ইরাক কর্তৃক কুয়েত দখলের সময় সৌদী আরবের খাবসি দখল এবং পরবর্তী ঘটনা কিংবা ইয়েমেন যুদ্বে সৌদী সেনাদের ব্যর্থতা এর সুস্পষ্ট প্রমান। সুতরাং অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র থাকলেও যুদ্ব ক্ষমতার ঘাটতি রয়েছে সৌদী সেনাদের। বিভিন্ন দেশের বিপূল সংখ্যক সামরিক উপদেষ্টা রয়েছে সৌদী প্রতিরক্ষা বাহিনীতে।
➤তুরস্ক : সামরিক শক্তিতে বিশ্বে তুরস্কেকে ৮ম স্থানে রাখা হয়েছে। মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে তুরস্ক শক্তিশালী বলে সার্টিফিকেট দিয়েছে পশ্চিমারা। এরসাথে আমি দ্বিমত পোষন করছি। তুরস্ক সাজোঁয়া যান, কামান, হালকা ট্যাঙ্ক ও ড্রোনসহ কয়েক প্রকারের অস্ত্রশস্ত্র নির্মান করে থাকে। কিন্তু শক্তিশালী নৌ শক্তি এবং আকাশ যুদ্বে এখনো স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারেনি। এছাড়া সাম্প্রতিক ঘটনায় তুরস্কের প্রতিরক্ষা সামর্থ অনেকটা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।
➤মিশর : মিশরের সশস্ত্র বাহিনী বেশ শক্তিশালী ছিল। পশ্চিমা অস্ত্রশস্ত্রের উপর নির্ভরশীল প্রতিরক্ষা খাত। এক সময়ের শক্তিশালী প্রতিপক্ষ ইসরাইলের সাথে ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির সুবাদে পরিস্থিতি পাল্টে গেছে। অর্থাৎ মিশরের সাথে ইসরাইলের যুদ্বের কোন সম্ভাবনা নাই। মিশরের প্রতিরক্ষা শিল্প ট্যাঙ্কসহ মাঝারি আকারের অস্ত্রশস্ত্র নির্মাণ করে থাকে। যুদ্বের ঝুঁকি না থাকায় প্রতিরক্ষা বাহিনী পরিচালিত হচ্ছে ঢিমেতালে।
➤মালয়েশিয়া_ও_ইন্দোনেশিয়া :এশিয়ার শান্তিপূর্ণ দেশ মালয়েশিয়া ইন্দোনেশিয়া। প্রতিবেশীদের সাথে শান্তি ও সৌহাদ্যপূর্ণ অবস্থানে বিশ্বাসী। প্রতিরক্ষা শিল্পে দেশ দু’টির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। সেনা,নৌ ও বিমান বাহিনীও যথেষ্ট শক্তিশালী। হালকা অস্ত্রশস্ত্র ও নৌযান তৈরী করে থাকে। তবে ভারী অস্ত্রশস্ত্র বিশেষ করে যুদ্ব বিমান, ক্ষেপনাস্ত্র ও যুদ্ব জাহাজ বাইরের দেশ থেকে সংগ্রহ করে থাকে। এক কথায় সামরিক বিচারে উভয় দেশকে মাঝারি শক্তি হিসেবে বলা যায়।
➤পাকিস্তান :মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র পারমানবিক শক্তিধর দেশ। ক্ষেপনাস্ত্র প্রযুক্তিতেও অগ্রগামী। সামরিক ক্ষেত্রে প্রতিবেশী ভারতের চাইতে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। যুদ্ব জাহাজ, সাবমেরিন ও অত্যাধুনিক যুদ্ব বিমানের প্রচুর ঘাটতি লক্ষনীয়। ভারতের সাথে সামরিক শক্তির গড় অনুপাত হচ্ছে ৬৫%৩৫ । সামরিক ড্রোন নির্মাণ কিংবা মহাকাশ প্রতিরক্ষায় ভারতের তূলনায় পাকিস্তান পিছিয়ে আছে। অপরদিকে দেশটির সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্বে বিরামহীন যুদ্ব পরিচালনার কারনে বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে প্রচুর ঘাটতি রয়েছে। পাকিস্তান অস্ত্রশস্ত্রের ৮০% চীন থেকে আমদানী করা হয়। এক সময় আমেরিকাসহ পশ্চিমাদেশ থেকে বিপূল অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে পাকিস্তান। পরবর্তীতে আঞ্চলিক ইস্যু নিয়ে এসব দেশের সাথে সম্পর্ক শীতল হওয়ায় এখন চীনই প্রধান ভরসা। তবে রাশিয়ার সাথে সম্পর্কন্নোয়নের মাধ্যমে কিছু সমরাস্ত্র ক্রয়ের তদবির করছে পাকিস্তান।
➤ইরান : ইরানের উপর দীর্ঘ তিন দশকের পশ্চিমা অবরোধ এবং একই সময় ইরাকের চাপিয়ে দেয়া যুদ্বে ইরানকে সামরিক ক্ষেত্রে সাবলম্বী করে তুলতে সাহায্য করে। ইরান ভাল করে জানে যে, বিপদের সময় কারো সাহায্য না চেয়ে বরং নিজ দেশেই প্রতিরক্ষা শিল্পকে বেগবান করাই উত্তম। তারই ধারাবাহিকতায় গত তিন দশকে ইরান সামরিক শিল্পে উল্লেখযোগ্য উন্নতি সাধন করেছে। অত্যাধুনিক ট্যাঙ্ক, ভারী সাঁজোয়া যান, ক্ষেপনাস্ত্র, যুদ্ব বিমান, ড্রোন, হেলিকপ্টার গানশিপ, যুদ্ব জাহাজ, বিভিন্ন মডেলের সাব মেরিন, অসংখ্য গানবোর্ট, গোয়েন্দা উপকরনসহ যুদ্বাস্ত্র নির্মাণ করছে। এক কথায় ইরান এখন মধ্যপ্রাচ্যের একক বৃহৎ শক্তি। সম্প্রতি রাশিয়া থেকে এস-৩০০ ক্ষেপনাস্ত্র সংগ্রহের মাধ্যমে দেশের আকাশ শত্রুমুক্ত করেছে ইরান। সব মিলিয়ে মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র ইরানই প্রতিরক্ষা শিল্পে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পথে রয়েছে। দেশটির রয়েছে একটি সূ-শৃঙ্খল প্রতিরক্ষা বাহিনী। প্রতিপক্ষের বেশ কয়েকটি সামরিক ড্রোন ভূপাতিত কিংবা ইলেকট্রনিক্স জ্যাম সৃষ্টির মাধ্যমে ভূমিতে নামিয়ে আনা একমাত্র ইরানের পক্ষেই সম্ভব হয়েছে। আগামী পাঁচ বছরে ইরান সামরিক শক্তিতে পশ্চিমা অনেক দেশকে পিছনে ফেলবে বলে আমার বিশ্বাস। তাই বিভিন্ন বিষয় বিচার বিশ্লেষন করে মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে ইরানই সামরিক শক্তিতে শ্রেষ্ঠ বলে আমি মনে করি।
@interNtime.