সিক্রেট প্রজেক্ট এর নতুন বিমান স্ট্র্যাটোলঞ্চ
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া মরুভূমিতে বেশ চুপিসারেই তৈরি হচ্ছিল বিমানটি। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর এবার প্রস্তুত হয়েছে মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা পল অ্যালেনের এই স্বপ্নের প্রকল্প। গত বুধবার প্রথমবারের মতো কারখানা থেকে বের করা হয়েছে স্ট্র্যাটোলঞ্চ নামের বিমানটি।
স্ট্র্যাটোলঞ্চ আসলে কতটুকু বড়? ওয়াশিংটন পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ডানা লম্বায় প্রায় ৩৮৫ ফুট, উচ্চতা ৫০ ফুট। অর্থাৎ একটি ফুটবল মাঠের চেয়েও লম্বা এই বিমানের ডানা। জ্বালানির ট্যাংক খালি থাকা অবস্থায় এর ওজন পাঁচ লাখ পাউন্ড। প্রায় আড়াই লাখ পাউন্ড জ্বালানি এটি বহন করতে পারে।
বিমানটিতে আছে মোট ২৮টি চাকা। আছে ছয়টি জেট ইঞ্জিন। এটি এতই বড় যে এর নির্মাণকাজ চলার সময় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হয়েছিল।
পল অ্যালেন কেন এত বিশাল আকারের বিমান তৈরিতে আগ্রহী হলেন, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে যাত্রী বহনের কাজে এটি ব্যবহৃত হবে না। মূলত রকেট বহন করবে স্ট্র্যাটোলঞ্চ। এর পেটের কাছাকাছি রকেট লাগানোর জায়গা আছে। কারো কারো ধারনা মতে আবার এই বিমানকে যুদ্ধ অস্ত্র হিসেবেও দেখা যেতে পারে।! এই বিমানকে বোম্বার হিসেবে ব্যাবহার করতে পারবে কিনা তা নিয়ে গবেষনা করে দেখা হচ্ছে।! তবে এটা ৩৫ হাজার ফুট ওপরে উঠে এই রকেট ছেড়ে দেওয়া হবে। এতে করে কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণসহ সামগ্রিক মহাকাশ অভিযান আরও সাশ্রয়ী হবে বলে দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে ছোট আকারের কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে স্থাপনের খরচ কমে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।
স্ট্র্যাটোলঞ্চের প্রধান নির্বাহী জিন ফ্লয়েড এক বিবৃতিতে বলেছেন, তাঁর কোম্পানি মহাকাশ অভিযানে গ্রাহকদের কম দামে বেশি সুযোগ দিতেই এই প্রকল্প হাতে নিয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, আগামী কিছুদিনের মধ্যেই নতুন বিমানটি পরীক্ষামূলক উড্ডয়নে অংশ নেবে। ২০১৯ সালের প্রথমদিকে এর বাণিজ্যিক ব্যবহার শুরু হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্ট্র্যাটোলঞ্চ আসলে কতটুকু বড়? ওয়াশিংটন পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ডানা লম্বায় প্রায় ৩৮৫ ফুট, উচ্চতা ৫০ ফুট। অর্থাৎ একটি ফুটবল মাঠের চেয়েও লম্বা এই বিমানের ডানা। জ্বালানির ট্যাংক খালি থাকা অবস্থায় এর ওজন পাঁচ লাখ পাউন্ড। প্রায় আড়াই লাখ পাউন্ড জ্বালানি এটি বহন করতে পারে।
বিমানটিতে আছে মোট ২৮টি চাকা। আছে ছয়টি জেট ইঞ্জিন। এটি এতই বড় যে এর নির্মাণকাজ চলার সময় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হয়েছিল।
পল অ্যালেন কেন এত বিশাল আকারের বিমান তৈরিতে আগ্রহী হলেন, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে যাত্রী বহনের কাজে এটি ব্যবহৃত হবে না। মূলত রকেট বহন করবে স্ট্র্যাটোলঞ্চ। এর পেটের কাছাকাছি রকেট লাগানোর জায়গা আছে। কারো কারো ধারনা মতে আবার এই বিমানকে যুদ্ধ অস্ত্র হিসেবেও দেখা যেতে পারে।! এই বিমানকে বোম্বার হিসেবে ব্যাবহার করতে পারবে কিনা তা নিয়ে গবেষনা করে দেখা হচ্ছে।! তবে এটা ৩৫ হাজার ফুট ওপরে উঠে এই রকেট ছেড়ে দেওয়া হবে। এতে করে কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণসহ সামগ্রিক মহাকাশ অভিযান আরও সাশ্রয়ী হবে বলে দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে ছোট আকারের কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে স্থাপনের খরচ কমে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।
স্ট্র্যাটোলঞ্চের প্রধান নির্বাহী জিন ফ্লয়েড এক বিবৃতিতে বলেছেন, তাঁর কোম্পানি মহাকাশ অভিযানে গ্রাহকদের কম দামে বেশি সুযোগ দিতেই এই প্রকল্প হাতে নিয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, আগামী কিছুদিনের মধ্যেই নতুন বিমানটি পরীক্ষামূলক উড্ডয়নে অংশ নেবে। ২০১৯ সালের প্রথমদিকে এর বাণিজ্যিক ব্যবহার শুরু হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।