সিএইচ -৫৩কে কিং স্ট্যালিয়ন
এডভান্স ডেভেলপমেন্ট টেকনোলজির এ আধুনিক যুদ্ধের সময়ে হেলিকপ্টার খুব
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতেছে। আলজেরিয়ার স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ফরাসিরা
তাদের গ্যাজেল হেলিকপ্টারে অস্ত্রশস্ত্র জুড়ে সফলতা পায়। আফগান যুদ্ধের
সময় সোভিয়েতরা তাদের সেনাপরিবহন বা পর্যবেক্ষণ হেলিকপ্টারগুলোর সাথে
অস্ত্রশস্ত্র জুড়ে দিতে থাকে।
এই ভারী হেলিকপ্টার বহর নিয়ে সমান তালে সেনাবাহিনীর সাথে যুদ্ধে অংশ নিতেছে। প্রয়োজনে যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে আহতদের তুলে নিয়ে যেত বা সেনাদেরকে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে নামিয়েও দিতেছে। তাচাড়া যুদ্ধবিমানের তুলনায় ধীরগতির হলেও অ্যাটাক হেলিকপ্টারগুলো বা হেলিকপ্টার গানশিপের ধারণাটা পদাতিক সেনাদের সাথে খুব যুতসইভাবে কাজ করে। ফলশ্রুতিতে ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, তুরস্কসহ বেশ কিছু দেশ হেলিকপ্টার বানানো শুরু করেছে।
এই ভারী হেলিকপ্টার বহর নিয়ে সমান তালে সেনাবাহিনীর সাথে যুদ্ধে অংশ নিতেছে। প্রয়োজনে যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে আহতদের তুলে নিয়ে যেত বা সেনাদেরকে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে নামিয়েও দিতেছে। তাচাড়া যুদ্ধবিমানের তুলনায় ধীরগতির হলেও অ্যাটাক হেলিকপ্টারগুলো বা হেলিকপ্টার গানশিপের ধারণাটা পদাতিক সেনাদের সাথে খুব যুতসইভাবে কাজ করে। ফলশ্রুতিতে ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, তুরস্কসহ বেশ কিছু দেশ হেলিকপ্টার বানানো শুরু করেছে।
আজকে বিশ্বের সেরা সিকোরস্কাই সিএইচ -৫৩কে কিং স্ট্যালিয়নের ব্যাপারে জেনে নেওয়া যাক।
এটি একটি ভারী-লিফ্ট কার্গো হেলিকপ্টার যা বর্তমানে সিকোরস্কাই এয়ারক্র্যাফ্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মেরিন কর্পস (ইউএসএমসি) এর জন্য তৈরি করেছে।পূর্ববর্তী মডেল সিএইচ -৫৩ ভেরিয়েন্টের তুলনায় সিকোরস্কাই সিএইচ -৫৩কে কিং স্ট্যালিয়ন ,,৫০০টি এসপি (৫,৫৯০ কিলোওয়াট) ইঞ্জিন, নতুন কম্পোজিট রটার ব্লেড এবং আরও অনেক বড় কেবিন রয়েছে। এটি মার্কিন সেনাবাহিনীর বৃহত্তম এবং সবচেয়ে ভারী হেলিকপ্টারগুলোর একটিি।
ইউএসএমসি পরিকল্পনা করেছে মোট ২২ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ২০০ টি হেলিকপ্টার নির্মাণ করবে। এটির গ্রাউন্ড টেস্ট (জিটিভি) পরীক্ষা এপ্রিল ২০১৪ সালে হয়েছিল।২রা অক্টোবর ২০১৫ সালে প্রথম সিকোরস্কাই সিএইচ -৫৩কে কিং স্ট্যালিয়নের সকল ধরনের টেস্ট সফলভাবে শেষ করে।
📧বিশেষ উল্লেখ্যে (সিএইচ-৫৩ কে) সাধারণ বৈশিষ্ট্য:
লোকবল মোট: ৫জন,২জন পাইলট।
ক্যাপাসিটিভ লোড : ৩৭ সেনা (৫৫টি আসন বসানো আছে)
পে-লোড: * ৩৫,০০০পাউন্ড (১৫,৯০০ কেজি)
দৈর্ঘ্য: ৯৯ ফুট ১/২ ইন (৩০.২মি)
রোটার ব্যাস: ৭৯ ফুট (২৪ মিটার)
উচ্চতা: ২৭ ফুট ৯ ইন (৮.৪৬ মিটার)
ডিস্কের ক্ষেত্র: ৪,৯০০ft² (৪৬০ m²)
খালি ওজন: ৩৩,২২৬ পাউন্ড (১৫,০৭১ কেজি)
লোড ওজন: ৭৪,০০০ পাউন্ড (৩৩,৬০০ কেজি)
সর্বোচ্চ টেকঅফ ওজন: * ৮৪,৭০০ পাউন্ড (৩৮,৪০০কেজি)
📧রোটার সিস্টেম:
প্রধান রোটারে ৭টি ব্লেড (প্রতি ৩৫ ফুট ৩৫ ডলার)
টেল রোটারে ৪টি ব্লেড।
📧পাওয়ার কেন্দ্র:
৩টি * জেনারেল ইলেকট্রিক জিই৩৮-১বি টার্বোশ্যাফ্ট, * ৭,৫০০ এসপিপি (৫,৬০০কিলোওয়াট) প্রতিটি।
📧পারফরমেন্স সিকিউরিটি/কর্মক্ষমতা:
ক্রুজ গতি: * ১৭০ নট (১৯৬ মাইল, ৩১৫ কিমি / ঘন্টা)
ব্যাপ্তি: * ৪৬০ এনএমআই (৮৫২ কিমি)
যুদ্ধের ব্যাসার্ধ: * ১১০ এনএমআই (১২৬ মাইল, ২০৪ কিমি)
পরিষেবা সিলিং: * ১৪,৪০০ ফুট (৪,৩৮০মি)
আরোহণের হার: ২,৫০০ ফুট / মিনিট (১৩ মিটার / সে)
📧রণসজ্জা:
গান: ২টি উইন্ডো মাউন্ট করা .৫০বিএমজি (১২.৭ মিমি) এম-৩ এম / জিএইউ -২১ মেশিনগান।
১টি র্যাম্প মাউন্ট করা .৫০ বিএমজি (১২.৭ মিমি) এম ৩ এম / জিএইউ -২১ মেশিনগান।
মে ২০১৮ সালে প্রথম সিএইচ-৫৩কে মেরিন কর্পসকে ডেলিভারি করা হয়েছিল।
এটির প্রতি ইউনিট খরচ হলো ইউ এস $৮৭.১ মিলিয়ন।
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী বিমানবাহিনী হিসেবে অবশ্যই উঠে এসেছে আমেরিকার বিমানবাহিনীর নাম। অত্যাধুনিক সরঞ্জাম এবং অপরিসীম দক্ষতায় তারা অন্য সব বিমানবাহিনীর চেয়ে অনেক অনেক এগিয়ে। যুদ্ধবিমানের সংখ্যাতেও আমেরিকার ধারেকাছে নেই অন্য কোনো দেশ নেই।আমেরিকার হাতে যতগুলো যুদ্ধবিমান রয়েছে, গোটা বিশ্বের অন্য সব দেশের বিমানবাহিনীকে জুড়লে সেই সংখ্যার সমান হওয়া যাবে।
এটি একটি ভারী-লিফ্ট কার্গো হেলিকপ্টার যা বর্তমানে সিকোরস্কাই এয়ারক্র্যাফ্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মেরিন কর্পস (ইউএসএমসি) এর জন্য তৈরি করেছে।পূর্ববর্তী মডেল সিএইচ -৫৩ ভেরিয়েন্টের তুলনায় সিকোরস্কাই সিএইচ -৫৩কে কিং স্ট্যালিয়ন ,,৫০০টি এসপি (৫,৫৯০ কিলোওয়াট) ইঞ্জিন, নতুন কম্পোজিট রটার ব্লেড এবং আরও অনেক বড় কেবিন রয়েছে। এটি মার্কিন সেনাবাহিনীর বৃহত্তম এবং সবচেয়ে ভারী হেলিকপ্টারগুলোর একটিি।
ইউএসএমসি পরিকল্পনা করেছে মোট ২২ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ২০০ টি হেলিকপ্টার নির্মাণ করবে। এটির গ্রাউন্ড টেস্ট (জিটিভি) পরীক্ষা এপ্রিল ২০১৪ সালে হয়েছিল।২রা অক্টোবর ২০১৫ সালে প্রথম সিকোরস্কাই সিএইচ -৫৩কে কিং স্ট্যালিয়নের সকল ধরনের টেস্ট সফলভাবে শেষ করে।
📧বিশেষ উল্লেখ্যে (সিএইচ-৫৩ কে) সাধারণ বৈশিষ্ট্য:
লোকবল মোট: ৫জন,২জন পাইলট।
ক্যাপাসিটিভ লোড : ৩৭ সেনা (৫৫টি আসন বসানো আছে)
পে-লোড: * ৩৫,০০০পাউন্ড (১৫,৯০০ কেজি)
দৈর্ঘ্য: ৯৯ ফুট ১/২ ইন (৩০.২মি)
রোটার ব্যাস: ৭৯ ফুট (২৪ মিটার)
উচ্চতা: ২৭ ফুট ৯ ইন (৮.৪৬ মিটার)
ডিস্কের ক্ষেত্র: ৪,৯০০ft² (৪৬০ m²)
খালি ওজন: ৩৩,২২৬ পাউন্ড (১৫,০৭১ কেজি)
লোড ওজন: ৭৪,০০০ পাউন্ড (৩৩,৬০০ কেজি)
সর্বোচ্চ টেকঅফ ওজন: * ৮৪,৭০০ পাউন্ড (৩৮,৪০০কেজি)
📧রোটার সিস্টেম:
প্রধান রোটারে ৭টি ব্লেড (প্রতি ৩৫ ফুট ৩৫ ডলার)
টেল রোটারে ৪টি ব্লেড।
📧পাওয়ার কেন্দ্র:
৩টি * জেনারেল ইলেকট্রিক জিই৩৮-১বি টার্বোশ্যাফ্ট, * ৭,৫০০ এসপিপি (৫,৬০০কিলোওয়াট) প্রতিটি।
📧পারফরমেন্স সিকিউরিটি/কর্মক্ষমতা:
ক্রুজ গতি: * ১৭০ নট (১৯৬ মাইল, ৩১৫ কিমি / ঘন্টা)
ব্যাপ্তি: * ৪৬০ এনএমআই (৮৫২ কিমি)
যুদ্ধের ব্যাসার্ধ: * ১১০ এনএমআই (১২৬ মাইল, ২০৪ কিমি)
পরিষেবা সিলিং: * ১৪,৪০০ ফুট (৪,৩৮০মি)
আরোহণের হার: ২,৫০০ ফুট / মিনিট (১৩ মিটার / সে)
📧রণসজ্জা:
গান: ২টি উইন্ডো মাউন্ট করা .৫০বিএমজি (১২.৭ মিমি) এম-৩ এম / জিএইউ -২১ মেশিনগান।
১টি র্যাম্প মাউন্ট করা .৫০ বিএমজি (১২.৭ মিমি) এম ৩ এম / জিএইউ -২১ মেশিনগান।
মে ২০১৮ সালে প্রথম সিএইচ-৫৩কে মেরিন কর্পসকে ডেলিভারি করা হয়েছিল।
এটির প্রতি ইউনিট খরচ হলো ইউ এস $৮৭.১ মিলিয়ন।
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী বিমানবাহিনী হিসেবে অবশ্যই উঠে এসেছে আমেরিকার বিমানবাহিনীর নাম। অত্যাধুনিক সরঞ্জাম এবং অপরিসীম দক্ষতায় তারা অন্য সব বিমানবাহিনীর চেয়ে অনেক অনেক এগিয়ে। যুদ্ধবিমানের সংখ্যাতেও আমেরিকার ধারেকাছে নেই অন্য কোনো দেশ নেই।আমেরিকার হাতে যতগুলো যুদ্ধবিমান রয়েছে, গোটা বিশ্বের অন্য সব দেশের বিমানবাহিনীকে জুড়লে সেই সংখ্যার সমান হওয়া যাবে।