দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আরব ও ভারত মহাসাগর কাপিয়ে বেড়ানো একটি জাহাজ
ছবিটি হলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও এর পরবর্তীতে আরব সাগর ও ভারত মহাসাগর কাপিয়ে বেড়ানো একটি জাহাজের।
একটি ৪ ইঞ্চির মেইনগান ও দুইটি ৪০মি.মি. বোফোর্স কামান নিয়ে এর জন্ম হয় ১৯৪২ সালে ইংল্যান্ড এ। ১৯৪৩ সালে এটি এইচএমএস ড্যাভেরন নাম নিয়ে রয়েল নেভীতে কমিশন লাভ করে।
একটি ৪ ইঞ্চির মেইনগান ও দুইটি ৪০মি.মি. বোফোর্স কামান নিয়ে এর জন্ম হয় ১৯৪২ সালে ইংল্যান্ড এ। ১৯৪৩ সালে এটি এইচএমএস ড্যাভেরন নাম নিয়ে রয়েল নেভীতে কমিশন লাভ করে।
পরবর্তীতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ১৯৪৫ সালে এটি এইচএময়াইএস ধনুশ নাম নিয়ে রয়েল ইন্ডিয়ান নেভীতে কমিশন লাভ করে ভারত মহাসাগরে নিযুক্ত হয়। অতঃপর ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পর এটি পরে পাকিস্তানের ভাগে।
পাকিস্তান নেভীতে এসে এর নাম হয় পিএসএস জুলফিকার।
পাকিস্তান নেভীতে এসে এর নাম হয় পিএসএস জুলফিকার।
পরবর্তীকালে ১৯৭১ সালে অপারেশন ট্রাইডেন্ট চলাকালে পাক এয়ারফোর্সের গোয়েন্দা কাজে নিয়োজিত একটি ফকার বিমান ৬ ডিসেম্বর এই বলে একটি ভুল রিপোর্ট প্রদান করে যে, করাচি উপকুলের কাছে একটি ভারতীয় মিসাইল বোট প্রবেশ করেছে। মূলত এটি ছিল আরব সাগরে টহলরত পাক নেভীর ফ্রিগেট পিএসএস জুলফিকার।
এই ভুল রিপোর্ট এর প্রেক্ষিতে পাক এয়ারফোর্স জাহাজটিকে কাউন্টার করার জন্য কিছু এফ-৮৬ স্যাবর জেট পাঠিয়ে দেয়।
কিন্তু মেয়াদউত্তীর্ণ গাজা খাওয়া জেটের পাইলটগুলো গিয়ে দেখে রিপোর্টে উল্লেখ করা মিসাইল বোট পুরোদস্তুর ফ্রিগেট হয়ে গেছে।
কিন্তু গাজা খাওয়া মাথা নিয়ে পাইলটেরা নিজেদের জাহাজের উপরেই এরিয়াল এটাক শুরু করে দেয়।
অবশেষে ওদের বোধোদয় হলে আক্রমণ বন্ধ করে, কিন্তু ততক্ষণে পিএনএস জুলফিকার -কে হজম করতে হয়েছে ৯০০ রাউন্ড পয়েন্ট ৫০ ক্যালিবারের বুলেট।
পরবর্তী কালে জাহাজটিকে রিপেয়ার করে আবার সার্ভিসে আনা হয়।
অবশেষে ১৯৮৩ জাহাজটিকে ডিকমিশন করা হয়।
লাইকদিন আমাদের ফেইসবুক ফ্যানপেইজে
কিন্তু মেয়াদউত্তীর্ণ গাজা খাওয়া জেটের পাইলটগুলো গিয়ে দেখে রিপোর্টে উল্লেখ করা মিসাইল বোট পুরোদস্তুর ফ্রিগেট হয়ে গেছে।
কিন্তু গাজা খাওয়া মাথা নিয়ে পাইলটেরা নিজেদের জাহাজের উপরেই এরিয়াল এটাক শুরু করে দেয়।
অবশেষে ওদের বোধোদয় হলে আক্রমণ বন্ধ করে, কিন্তু ততক্ষণে পিএনএস জুলফিকার -কে হজম করতে হয়েছে ৯০০ রাউন্ড পয়েন্ট ৫০ ক্যালিবারের বুলেট।
পরবর্তী কালে জাহাজটিকে রিপেয়ার করে আবার সার্ভিসে আনা হয়।
অবশেষে ১৯৮৩ জাহাজটিকে ডিকমিশন করা হয়।
লাইকদিন আমাদের ফেইসবুক ফ্যানপেইজে