তেলক্ষেত্রে হামলা
হুথি বাহিনী থেকে আল মাশাত জানিয়েছেন " যুদ্ধ কোনোভাবেই কাম্য নয়, তেলক্ষেত্রে হামলা একটা ইতিবাচক ইঙ্গিত ছিলো যে ইয়েমেন ও সৌদি আরবের সংঘর্ষের একটি সমাপ্তি প্রয়োজন।" হুথি বাহিনীর নিজস্ব স্যাটেলাইট চ্যানেলের মাধ্যমে বার্তাটি পাঠ করা হয়। জাতিসংঘ থেকে হুথির এই পদক্ষেপকে প্রশংসা করা হচ্ছে এবং আশা করা হচ্ছে সৌদি আরব এবং ইয়েমেনের মাঝে 4 বছর যাবৎ চলে আসা সংঘর্ষের একটি সমাপ্তি ঘটবে,কারন এতদিন শুধু ইয়েমেন এবং হুথি বাহিনীরই ক্ষতি এবং হতাহত হয়েছে,এখন সৌদি আরবের তেল উৎপাদন অর্ধেকে নেমে এসেছে। আশা করা হচ্ছে যুদ্ধের ভয়াবহতা এবার সৌদি আরব বুঝতে পারবে।
তারপরেও সৌদি আরব আমেরিকার সহায়তা চেয়েছে এবং ট্রাম্প জানিয়েছে আমেরিকান সৈন্য সৌদি আরবে প্রতিরক্ষামূলক অবস্থানে মোতায়েন করা হবে,পদক্ষেপটি গৃহীত হলে হুথি বাহিনীর শান্তির ডাকটিকে ব্যার্থ হয়ে যেতে হবে। যেখানে হামলা করা হচ্ছে ড্রোন থেকে এবং আমেরিকান এয়ার ডিফেন্স সেটা প্রতিহত করতে পারেনি,সেখানে সৈন্য মোতায়েন করে কি করতে চায় আমেরিকা সেটা অনেকটাই স্পষ্ট।