রোহিঙ্গা নিধন মার্কিন চক্রান্ত, উদেশ্য অস্থিরতা সৃষ্টি
মায়ানমারের মত একটা দেশে একজন প্রভাবশালী প্রেসিডেন্টের কেন দুইবার সফর করতে হবে?
এর উত্তর হচ্ছে আঞ্চলিক অস্থিরতা তৈরি করা। যার ফলাফল রোহিঙ্গা নিধন। মায়ানমার রোহিঙ্গা মারবে, তার প্রভাব পড়বে বাংলাদেশসহ গোটা অঞ্চলে।
জাতিসংঘ বিবৃতি দিবে বাংলাদেশের উচিত সীমান্ত খুলে দেওয়া। অপদার্থ জাতিসংঘ যখন প্রকাশ্যে সীমান্ত খুলে দেওয়ার দাবি জানায়, তখন মায়ানমারের শাসকগোষ্ঠী আরও বেশি নির্যাতন করে রোহিঙ্গাদের। তখনই রোহিঙ্গাদের ঢল নামে বাংলাদেশ সীমান্তে। ইউরোপের মত শরণার্থী সংকট সৃষ্টি করাই আসল উদ্দেশ্য।
রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে প্রবেশ করে ইয়াবা, জঙ্গি কার্যক্রম সহ নানাবিধ সামাজিক সমস্যা সৃষ্টি করে বাংলাদেশকে উত্তাল করবে। সরকারকে চাপে রাখবে। তখনই ঝোপ বুঝে কোপ দিবে মার্কিন মদদপুষ্ট দালালেরা।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে ডক্টর ইউনুস, সুচি দুই জনই চুপ। বারাক ওবামা আবার দুইবার মায়ানমার সফরেও আসছেন। তিন জনই আবার শান্তিতে নোবেল পাইছেন। কিন্তু কেউ জানে না তারা কোথায় শান্তি স্থাপন করছেন? বিশ্বের সব কিছুতে আম্রিকা মাথা ঘামায়, কিন্তু দুইবার মায়ানমার সফর করেও ওবামা কেন রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান করতে পারলো না?
কারণ যারা শান্তিতে নোবেল পায় তাঁদের কাজ অশান্তি সৃষ্টি করা পৃথিবীর নানা প্রান্তে। এক এক প্রান্তের প্রতিনিধি এক একজন। পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য হচ্ছে ওবামা-ইউনুচ-সুচির শান্তিতে নোবেল পাওয়া।
ওবামার দুইবার মায়ানমার সফরের ফল হচ্ছে আজকের রোহিঙ্গা নিধন। যা আরও বছরের পর বছর চলবে, যতদিন সুচি-ইউনুচরা বেঁচে থাকবে। এই হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের নমুনা, যারা আবার আমাদের দেশের গণতন্ত্র নিয়ে নাক গলাতে আসে!