মধ্যপ্রাচ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তর অর্থনীতি আরব আমিরাতের। আর আরব আমিরাত নিজেদের সশস্ত্র বাহিনীর জন্য উচ্চ বিলাসী অস্ত্র/সামরিক সরঞ্জাম আমিদানি করে পশ্চিমা দেশগুলোর কাছ থেকে অর্থাৎ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,বিট্রেন,ফ্রান্সের কাছ থেকে বেশি সামরিক সরঞ্জাম ক্রয় করে থাকে আরব আমিরাত। আরব আমিরাত মধ্যপাচ্যের বেশ-কিছু কৌশলগত যুদ্ধের সাথে জড়িত। ১/ মধ্যেপাচ্যে ইরানের আধিপত্য কমাতে মড়িয়া আরব আমিরাত। তাই সামরিক শক্তি বাড়ানো ছাড়া কোন বিকল্প পথ নেই।
২/ আরব আমিরাত অর্থাৎ সৌদি-জোট ইয়েমেনে নিরীহ মানুষ গুলোর উপর নির্বিচারে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে দেশ গুলো। যদিও সৌদি জোটের মূলত টার্গেট ইরান পন্থী হুতি বিদ্রোহীরা।
৩/ লিবিয়াতে তুরস্কের সমর্থিত জাতিসংঘ ঘোষিত GNA সরকার এর বিরুদ্ধে অবস্থানরত খলিফা হাফতারকে সমর্থন করছে আরব আমিরাত। আর হাফতারের সশস্ত্র বাহিনীকে প্রায় ৮০% অস্ত্রে দেয় আরব আমিরাত।
অতিসম্প্রতি ইসরায়েল'কে আরব আমিরাতের স্বীকৃতি দেওয়া মূল কারন" ইসরায়েলের কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম অর্থাৎ সামরিক সহযোগিতার পাওয়ার জন্য। যাই হোক,সংযুক্ত আরব আমিরাত নিজেদের ছোট-বড় ২৫টি সামরিক প্রতিষ্ট্রান নিয়ে একটি বড় আকারে সামরিক প্রতিষ্ট্রান তৈরি করছে/করেছে। আর এই সামরিক প্রতিষ্ট্রান তৈরির সফলতা পেয়েছে, আরব আমিরাত। দেশটি বিভিন্ন ধরনের এসাল্ট রাইফেল, সাব-মেশিন গান,মর্টার,বিভিন্ন ধরনের সামরিক ভেহিক্যালস নির্মাণ করে আসছে। যদিও নিজেদের নকশা নিয়ে নাহ,বরং আমেরিকার লাইসেন্স নিয়ে নির্মাণ করছে৷ আর আরব আমিরাতের অস্ত্র গুলোর প্রধান আমদানি কারক,আরব আমিরাতের সশস্ত্র বাহিনী আর সৌদি জোট।